Tuesday, March 19বাংলারবার্তা২১-banglarbarta21
Shadow

Month: April 2019

বাংলা কৌতুক অভিনেতা টেলিসামাদ আর আমদের মাঝে নেই

বাংলা কৌতুক অভিনেতা টেলিসামাদ আর আমদের মাঝে নেই

জাতীয়
বার্তা প্রতিনিধি: সিনেমাতে যারা কৌতুন দিয়ে হলটাকে ভরে রাখতেন তাদের মাঝে টেলি সামাদের নামটাই আগে আসে। বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা টেলি সামাদ আর আমাদের মাঝে নেই। তিনি গত শুক্রবার চিকিৎসাধিন অবস্থার স্কয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্নালিল্লাহি.........রাজিউন)। বাংলা সিনেমার পর্দায় যার উপস্থিতিতে মুহূর্তেই বদলে যেত দর্শকদের মুখোছবি, স্পষ্ট হয়ে উঠতো হাসি। তার কথা বলার ধরণ-অঙ্গভঙ্গি সব কিছুই ছিল দর্শকদের বিনোদনের খোরাক। উদাহরণ হিসেবে জনপ্রিয় এই মানুষটির নাম আজও ব্যবহৃত হয়, অন্য কারো বেলায়। জনপ্রিয় এই কৌতুক অভিনেতার আসল নাম আবদুস সামাদ। তবে রূপালি ভুবনে পা রাখার পর পাল্টে যায় তার সেই নাম, হয়ে ওঠেন টেলি সামাদ। ৭০ ও ৮০-এর দশকের শক্তিমান এই অভিনেতার জন্ম ১৯৪৫ সালের ৮ জানুয়ারি ঢাকার বিক্রমপুরে। পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায়। ১৯৭৩ সালে নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘কার ব
ছবির অফার দিয়েই শারিরিক সম্পর্কের কথা বললেন প্রযোজক

ছবির অফার দিয়েই শারিরিক সম্পর্কের কথা বললেন প্রযোজক

LifeStyle
বার্তা প্রতিনিধ: ফ্লিম ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে অনেক সময়ই সাধারণ মানুষের খুব ভালো ধারণা থাকে। কিন্তু তার কতটা সত্যি? এরও অন্ধকার দিক রয়েছে। সম্প্রতি সে দিক নিয়ে মুখ খুললেন ভারতের দক্ষিণী অভিনেত্রী শ্রুতি মরাঠে। কথা বললেন, তার কাস্টিং কাউচের অভিজ্ঞতা নিয়ে। নায়িকা শ্রুতির কথায়, এই ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে মানুষের অনেক ভুল ধারণা রয়েছে। অনেক দিন ধরে কাজ করছি তো। আমাদেরও খারাপ দিন যায়। একবার এক প্রযোজক একটি ছবির প্রধান চরিত্র অফার করেছিলেন। প্রথমে তার আচরণে পেশাদারি মনোভাব থাকলেও পরে তিনি কম্প্রোমাইজ করার জন্য জোর করতে থাকেন। আমি বলেছিলাম, আমাকে তোমার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে জড়াতে বলছো? হিরোর জন্য কাকে বেছে রেখেছো? এই উত্তর শুনে আর কিছু বলার সাহস পাননি। সেই প্রজেক্ট থেকে বেরিয়েও এসেছিলাম। প্রথমে মরাঠি ছবি দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করলেও, পরে তামিল, তেলুগু ভাষার ছবিতেও অভিনয় করেছেন তিনি। প্রথম দিকে সাহসী পোশাক পর
মাদ্রাসা ছাত্রী লিজা মাস পেরুলেও বাড়ী ফিরেনী

মাদ্রাসা ছাত্রী লিজা মাস পেরুলেও বাড়ী ফিরেনী

জাতীয়
বার্তা প্রতিনিধ: কোন কাজে নয় হয়তো মায়ের সাথে তার কোন বিষযে বনাবনি না হওয়ায় গত মাসে লিজা তার মায়ের সাথে অভিমান করে বাড়ি থেকে বের হবার পর ১ মাস পেরিয়ে গেলেও কোনও খোঁজ মেলেনি মাদ্রাসা ছাত্রী লিজা আক্তরের (১৪)। মেয়ের কোনও খোঁজ না পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন লিজার মা। তবে এ বিষয়ে থানা ও র‌্যাবের কাছে অভিযোগ দিলেও তারা লিজার কোনও সন্ধান দিতে পারেনি। সূত্রে জানা গেছে, স্বামীহারা রুবিয়া বেগম তার দুই ছেলে মেয়ে নিয়ে ফরিদপুর শহরের গোয়ালচামট এলাকার মোল্লা বাড়ি সড়কের একটি বাড়িতে থাকতেন। ছাত্রী লিজা গোয়ালচামটস্থ ২নং সড়কে অবস্থিত ইসলামিয়া মহিলা মাদ্রাসায় পড়ালেখা করতো। গত ৫ মার্চ সকালে লিজার মা রুবিয়া বেগম মাদ্রাসায় না যাওয়ায় মেয়েকে বকাঝকা করেন। পরে রুবিয়া বেগম তার ছোট ছেলেকে নিয়ে স্কুলে চলে যান। তবে এসময় লিজা বাড়িতে একাই ছিল। রুবিয়া বেগম বাড়ী ফিরে দেখতে পান লিজা বাড়িতে নেই। বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও তা
শিক্ষার্থীদের রেজাকার বলায় চলমান আন্দোলনে উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে অনড় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থিরা

শিক্ষার্থীদের রেজাকার বলায় চলমান আন্দোলনে উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে অনড় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থিরা

জাতীয়
বার্তা প্রতিনিধি: শিক্ষার্থীদের রেজাকার বলায় চলমান আন্দোলনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অচলাবস্থার সম্মানজনক সমাধান চাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কিন্তু উপাচার্যের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে অনড় অবস্থানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টির অচলাবস্থা দীর্ঘতর হচ্ছে।মঙ্গলবারও ক্যাম্পাসে আন্দোলন কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। ২৬ ডিসেম্বর মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে প্রশাসন আয়োজিত অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের প্রবেশাধিকার না থাকা নিয়ে বিক্ষোভ করেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাদের আন্দোলনের মুখে ওই অনুষ্ঠানই বাতিল করা হয়। পরে বিকেলে আরেক অনুষ্ঠানে উপাচার্য আন্দোলনকারীদের 'রাজাকার' বলে মন্তব্য করেছেন বলে অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা। এ নিয়ে তারা আন্দোলন শুরু করেন। প্রথমে কয়েক দফা দাবি জানানো হলেও পরে এক দফা হিসেবে উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন তারা। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জ