Thursday, April 25বাংলারবার্তা২১-banglarbarta21
Shadow

Day: June 6, 2021

আফ্রিকার স্বর্ণ পদক জয়ী ইঁদুর মাগাওয়া অবসরে যাচ্ছেন

আফ্রিকার স্বর্ণ পদক জয়ী ইঁদুর মাগাওয়া অবসরে যাচ্ছেন

অনলাইন নিউজ, বিশ্ব সংবাদ
বিশ্ব বার্তা: বিশ্বে ছোট প্রানীর মধ্যে স্বর্ণপদক জয়ী ইঁদুর মাগাওয়া। এবার অবসরে যাচ্ছে স্বর্ণপদক জয়ী এই ইঁদুর মাগাওয়া। কর্মজীবনে এসেছে তার একের পর এক সফলতা। বীরত্বের জন্য জুটেছে স্বর্ণপদকের মতো সম্মাননাও। বাড়ি আফ্রিকায় হলেও কর্মস্থল ছিল কম্বোডিয়ায়। দেশটিতে মাটিতে পুঁতে রাখা মাইন শনাক্ত করে অনেকের চোখে সম্মানের স্থানে আছে এই ইঁদুর। বিশ্ব বার্তার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঁচ বছরে ৭১টি মাইন এবং অনেক বিস্ফোরকদ্রব্য শনাক্ত করে অসংখ্য মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে মাগাওয়া। এ জন্য স্বর্ণপদকও দেওয়া হয়েছে এই ইঁদুরকে। তবে সাত বছর বয়সী আফ্রিকান এই প্রাণীকে এখন অবসরে যেতে হচ্ছে। মাইন শনাক্তের কাজে তার বদলে যুক্ত হচ্ছে অপেক্ষাকৃত কম বয়সী ইঁদুর। আফ্রিকান ইঁদুর মাগাওয়াকে দেখভালকারী মালেন বলেন, বৃহদাকার আফ্রিকার ইঁদুরটি এখন ধীরগতির হয়ে পড়েছে। সে এখন বয়স্ক হয়ে গেছে। তার চাওয়া-পাওয়াকে এখন সম্মান জানানো প্রয়
ছেলের বউ তার শশুরকে পিঠে করে নিয়ে যাচ্ছেন হাসপাতালে, মানবতার এই দৃশ্য নাড়া দিচ্ছে জাতীর বিবেককে

ছেলের বউ তার শশুরকে পিঠে করে নিয়ে যাচ্ছেন হাসপাতালে, মানবতার এই দৃশ্য নাড়া দিচ্ছে জাতীর বিবেককে

অনলাইন নিউজ, বিশ্ব সংবাদ, সম্প্রতি সংবাদ
বিশ্ব বার্তা: সামাজের সমস্থ ধিক্কারকে পিচনে ঠিলে দিয়ে তিনি একজন মানবতাবাদী আর একজন বউ। যিনি তার শশুরকে পিঠে করে নিয়ে গেলেন হাসপাতালে। পরনের গোলাপি আঁচল কোমরে কষে বাঁধা। অবলীলায় এক বৃদ্ধকে পিঠে চাপিয়ে হেঁটে চলেছেন এক নারী। পিঠ আঁকড়ে ঝুলছেন বৃদ্ধ। এমন এক ছবি ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। মূলত করোনাভাইরাস আক্রান্ত শ্বশুরকে পিঠে চাপিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন নীহারিকা নামে এক নারী। ভারতের আসামের অভিনেত্রী থেকে শুরু করে বিহার-মুম্বাই-চেন্নাইয়ের বহু মানুষ তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন। কিন্তু জনপ্রিয়তা, ভাইরাল হওয়া, মানুষের অভিনন্দনে আপাতত পাত্তা দেওয়ার অবস্থায় নেই নীহারিকা। এখন তার একটাই চিন্তা, একা হাতে নিজেকে আর শ্বশুরকে কীভাবে সামলাবেন। মানবতাবাদী এই নারীর বাড়ি আসামের নগাঁও জেলায়। কর্মসূত্রে রাজ্যের বাইরে থাকেন স্বামী সূরজ। ভাটিগাঁওয়ের বাড়িতে ৭৫ বছর বয়সী শ্বশুর থুলেশ্বরের দেখভাল,