শাকিল আহমেদ: অনলাইন ভিত্তিক ই-পাসপোর্ট সেবা দেওয়ার সবছেয়ে বড় সুবিধা দিতে সরকারের নির্দেষনায় এখন জনগণের দার গোড়ায় পাসপোর্ট সেবা। বাংলাদেশের মত একটি গনতান্ত্রি দেশে সরকারের সকল সেবা ও সুবিদা পাওয়ার আধিকার রয়েছে এ দেশের জনগনের, তাই সরকারের দেয়া সকল সেবা দিতে আগ্রহী ও বিশ্বাসী চট্টগ্রাম বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা প্রসেসিং অফিসের পরিচালক জনাব আবু সাঈদ। গতকাল জাতীয় সাপ্তাহিক পত্রিকা “সাপ্তাহিক অপরাধ অনুসন্ধান” এর প্রতিনিধির সাথে এক সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি অংশ ই-পাসপোর্ট /ডিজিটাল পাসপোর্ট।
আপনারা জানেন বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ আর এ গণতান্ত্রিক দেশে সব কিছুরই কিছু না কিছু নিয়ম আছে। অনেকে বলেন নির্ধারিত সময়ে পাসপোর্ট পাওয়া যায়না। তবে অফিসের নির্ধারিত ফরম যদি সঠিক ভাবে পূরন করা হয় তাহলে পাসপোর্ট নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই গ্রাহকের হাতে ডেলিভারি দেওয়া সম্বভ বলে আমি মনে করি। এদিকে পাসপোর্ট ডেলিভারি নির্ধারিত সময়ে না দেওয়ার কারন হল, পাসপোর্ট আবেদন কারি তার পাসপোর্ট ফরমে তথ্যদি ভুল দেয় আবার অনেক সময় দেখা যাই পাসপোর্ট ফরমে যে অস্থায়ী ঠিকানার তথ্য দিয়ে থাকে সে ঠিকানাই আবেদন কারি কে পাওয়া যাই না এ জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন রির্পোট দিতে দেরি করে এ জন্য অনেক সময় গ্রাহক সঠিক সময়ে পাসপোর্ট নিতে পারে না। তিনি আরো বলেন একজন গ্রাহক তার সকল তথ্য সঠিক ভাবে দিলে দ্রুত এবং যথসময়ে পাসপোর্ট হাতে পাবেই।
জনাব আবু সাঈদ আরো বলেন আমি ও আমার অফিস সম্পূর্ণ দুর্ণিতি ও দালাল মুক্ত। যে কোন গ্রাহক সরাসরি ফরম ও নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে ফিঙ্গার ফিন ও ছবি উঠিয়ে সকল কাজ মম্পূর্ণ করলে আমরা সময়মত তার পাসপোর্ট ডেলিভারী দিতে সক্ষম। চট্টগ্রাম বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের পরিচালক আরো বলেন আপনাদের সকলের সহযোগীতাই সরকারী সকল কার্যক্রম ও ডিজিটাল বাংলাদেশ আরও একধাপ এগিয়ে নিতে আমাদের প্রয়াস অব্যাহত থাকবে।